
তিস্তার পানিবণ্টন নিয়ে কোনো অগ্রগতি আছে কি না- জানতে চাইলে জয়শঙ্কর বলেন, ‘এ ব্যাপারে আমাদের প্রতিশ্রুতি রয়েছে। এর কোনো পরিবর্তন হয়নি।’
সেইসঙ্গে ভারতের আসামে যে ৪০ লাখ মানুষ নাগরিকত্ব হারানোর ঝুঁকিতে আছে সেটি বাংলাদেশকে প্রভাবিত করবে কিনা- এমন বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটি ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।’
এছাড়া রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রসঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, স্বেচ্ছায়, নিরাপদে এবং মর্যাদার সঙ্গে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের বিষয়ে ভারত সব সময় সমর্থন দিয়ে আসছে। এরই মধ্যে রাখাইনে ভারত ২৫০টি বাড়ি হস্তান্তর করেছে।
জয়শঙ্কর আরও বলেন রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান বাংলাদেশ, ভারত ও মিয়ানমার- তিন দেশের স্বার্থেই দরকার বলে তার দেশ মনে করে।
এদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন বলেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এ সফরে আমরা উৎফুল্ল।’
দু দিনের সফরে মিস্টার জয়শঙ্কর গত রাতে ঢাকায় এসেছেন এবং আজ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে বৈঠক ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর সাথেও সাক্ষাতের কর্মসূচি রয়েছে তার।
