নিজস্ব বার্তা প্রতিবেদক : নাসির উদ্দিন মাহমুদ পরপর তিনবার উত্তরা ক্লাবের সভাপতি নির্বাচিত হন, যেখানে সবাই শিক্ষিত। সে কখনো এমন কিছু করেনি যে, তিনি দুর্নাম করতে পারে। কখনো তার নামে খারাপ কিছু শুনিনি। এ ঘটনাটি শুনে আমরা বিস্মিত, হতচকিত।
সোমবার (১৪ জুন) সন্ধ্যায় জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, নাসির উদ্দিন মাহমুদ জাতীয় পার্টির গঠন প্রক্রিয়ার সময় থেকেই দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তার সংশ্রব দিনে-দিনে বৃদ্ধি পেয়েছে দলে। মাঝখানে তিনি দলে তেমন একটা সক্রিয় ছিলেন না। নিজের ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। তার সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা, প্রতিপত্তি বিবেচনায় নিয়ে সবশেষ কাউন্সিলে (২০২০ সালে) তাকে প্রেসিডিয়ামের সদস্য করা হয়।
জি এম কাদের বলেন, নাসির উদ্দিন মাহমুদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠেছে, আমরা অনেক সারপ্রাইজড। আমরা দলীয়ভাবে এটা পর্যযালোচনা ও আলোচনা করব। দলের ফোরামে আলোচনার পরই সিদ্ধান্ত নেবেন, তিনি যদি দোষী সাব্যস্ত হন, তাহলেও দলীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এর আগে, রোববার (১৩ জুন) রাতে এক ফেসবুক পোস্টে প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচারের দাবি জানান পরীমণি। তিনি অভিযোগ করেন, ঢাকা বোট ক্লাবে নাসির উদ্দিন নামে একজন তাকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টা করেছিল চার দিন আগে।