
নিজস্ব প্রতিবেদক : মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহিদ, দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানি এবং জাতি, বর্ণ, ধর্ম ও লিঙ্গভেদে লাখো কোটি বাঙালির আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে বাংলাদেশ। তাদের পবিত্র আত্মত্যাগের ইতিহাসকে অস্বীকার এবং কটাক্ষ করে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী যে ঔদ্ধত্যপূর্ণ, অসত্য, বিভ্রান্তিকর ও অবমাননাকর বক্তব্য দিয়েছেন এর প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রগতিশীল শিক্ষকরা।
সোমবার (২৫ আগস্ট) সংবাদমাধ্যমে এক বিবৃতির মাধ্যমে তারা এ প্রতিবাদ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেন।
বিবৃতিতে তারা বলেন, পাকিস্তানের ২৪ বছরের ইতিহাস ছিল শোষণ নির্যাতন, নিপীড়ন ও বৈষম্যের ইতিহাস। আমাদের প্রাণপ্রিয় বাংলা ভাষার ওপর আক্রমণ, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক আগ্রাসনের মাধ্যমে পাকিস্তান বাংলাদেশকে একটি উপনিবেশিক প্রদেশে পরিণত করে। ১৯৭১ এর ২৫ মার্চ কালরাত থেকে শুরু হয় নিরস্ত্র বাঙালির উপর গুলিবর্ষণ, লাখ লাখ নারীর ওপর পাশবিক নির্যাতন এবং বাঙালি নিধন তথা এথনিক ক্লিনজিং প্রক্রিয়া যা মূলত গণহত্যা ব্যতীত আর কিছুই নয়। ৭১-এ বাংলাদেশে যা হয়েছে তা নিশ্চিতভাবেই গণহত্যা।
পাকিস্তানের এ গণহত্যা শুধুমাত্র হলোকাস্ট মেমোরির সঙ্গে তুলনীয়। নির্বিচারে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর পাকিস্তান দীর্ঘ ৯ মাস যে গণহত্যা চালিয়েছে, নারী ধর্ষণ চালিয়েছে, যুদ্ধ শিশুর জন্ম দিয়েছে অবশ্যই পাকিস্তানকে এর জন্য ক্ষমা চাইতে হবে। তবে এ ক্ষমা চাওয়ার প্রক্রিয়া হবে পাকিস্তানি জাতীয় সংসদের মাধ্যমে। এই প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষমা চাওয়ার বিষয়টি লিপিবদ্ধ থাকবে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সংসদীয় ইতিহাসে।
শুধুমাত্র ব্যক্তি বিশেষের বক্তব্যের মাধ্যমে গণহত্যার মতো বিষয়ে ক্ষমা চাওয়ার বিষয়টি গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের বক্তব্য পরিষ্কার।
লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে, পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রতি অশ্রদ্ধাই শুধু প্রকাশ পায়নি; উপরন্তু ‘মন পরিষ্কার করা’র মতো শব্দ চয়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এবং এই জাতির প্রতি চরম অসম্মান এবং তাচ্ছিল্য করা হয়েছে।
এই প্রতিবাদের মাধ্যমে আমরা তাদের জানিয়ে দিতে চাই, স্বাধীনতার জন্য যারা প্রাণ দিয়েছেন তাদের আত্মত্যাগের সম্মান রক্ষা করা আমাদের অগ্রাধিকার। বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, জাতীয়তা, স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে কোনো অবমাননাকর মন্তব্যকে আমরা কখনোই সহ্য করব না।
আমরা দৃঢ়সংকল্প যে, আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের গৌরব কখনোই ম্লান হতে দেব না। আমরা আন্তর্জাতিক মহলকেও আহ্বান জানাই, যেন তারা এ ধরনের অবমাননাকর বক্তব্যের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে দাঁড়ায় এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়।
যারা প্রতিবাদ জানিয়েছেন তারা হলেন – অধ্যাপক ড. এম অহিদুজ্জামান, অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, প্রফেসর ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম, প্রফেসর ড. হাবিবুর রহমান, প্রফেসর ড. পূর্বা ইসলাম, প্রফেসর ড. এম জেড মামুন, অধ্যাপক ড. আ. ক. ম. জামাল উদ্দিন, অধ্যাপক ড. আফজাল হোসেন, অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম খান, অধ্যাপক ড. শবনম জাহান, অধ্যাপক ড. হারুনর রশীদ খান, অধ্যাপক ড. শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন, অধ্যাপক ড. তৌহিদা রশীদ, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আজমল হোসেন ভূঁইয়া, অধ্যাপক ড. জামিলা এ চৌধুরী, অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন, অধ্যাপক ড. কাজল কৃষ্ণ ব্যানার্জি, অধ্যাপক ডা. আহসান হাবীব হেলাল, প্রফেসর ড. মো. আসাদুজ্জামান, অধ্যাপক ড. সিতেশ চন্দ্র বাছার, অধ্যাপক ম. মনিরুজ্জামান, অধ্যাপক ড. আবদুর রাজ্জাক খান, অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ুন আক্তার।
অধ্যাপক ড. হোসেন মনসুর, অধ্যাপক ড. সুব্রত সাহা, অধ্যাপক ড. জসিম উদ্দিন, অধ্যাপক ড. ওসমান গণি তালুকদার, ড. সিদ্ধার্থ দে, প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল, অধ্যাপক মশিউর রহমান, অধ্যাপক ড. রাফিউল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান, অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহাম্মদ, অধ্যাপক ড. এস এম আব্দুর রহমান, অধ্যাপক ড. আবু সারা শামসুর রউফ, ড. মাহবুব আলম প্রদীপ, ড. নীলিমা আখতার, অধ্যাপক ড. রুহুল আমিন, ড. বেলাল হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. শামীম হোসেন, অধ্যাপক আসাদুজ্জামান, অধ্যাপক ড. ফিরোজ জামান, অধ্যাপক ড. মাহবুব আল মারুফ, প্রফেসর ড. ওমর ফারুক, অধ্যাপক ড. রাফিউল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. আমিনুল হক ভূঁইয়া, মিসেস কামরুন নাহার, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, অধ্যাপক ড. সুরাইয়া আখতার, অধ্যাপক ড. জাহানারা আরজু, অধ্যাপক মো. জামাল হোসেন।
অধ্যাপক ড. ফারুক উদ্দিন, অধ্যাপক ড. ইমরান কবির চৌধুরী, প্রফেসর ড. মো. শহীদুল্লাহ, প্রফেসর ড. ইয়াহিয়া খন্দকার, প্রফেসর ড. আফরিনা মুস্তারি, প্রফেসর ড. আকতার হোসেন, প্রফেসর হাবিবুর রহমান, অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমান, প্রফেসর মো. হানিফ সিদ্দিকী, অধ্যাপক ড. তপন কুমার জোদ্দার, অধ্যাপক ড. হিমাদ্রী শেখর, অধ্যাপক প্রভাস কুমার চাকলাদার, ড. মো. মাহমুদুল হাসান, অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, অধ্যাপক ড. রায়হান সরকার, অধ্যাপক ড. এ. টি. এম. সামছুজ্জোহা, অধ্যাপক শাহ আজম অধ্যাপক হারুন অর রশিদ, অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান, অধ্যাপক রবিউল ইসলাম, অধ্যাপক বাদশা মিয়া, অধ্যাপক আব্দুল আলীম, অধ্যাপক জাকিয়া সুলতানা মুক্তা, প্রফেসর সাইদুল ইসলাম, অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন, প্রফেসর ড. উজ্জ্বল কুমার, ড. মাহমুদুর রহমান, অধ্যাপক ড. ইব্রাহীম আব্দুল্লাহ, প্রফেসর সাজ্জাদ হোসেন, প্রফেসর ড. তানভীর আহমেদ।
প্রফেসর ড. মো আলমগীর হোসেন, ড. মো. আব্দুল কাইউম, প্রফেসর ড. আবুল হোসেন, অধ্যাপক এনামুল কবির, অধ্যাপক আলতাফ রাসেল, অধ্যাপক শামিমুর রহমান, প্রফেসর ফারজানা ইসলাম, অধ্যাপক সাব্বির সাত্তার, অধ্যাপক ড. শাখাওয়াত নয়ন, অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসু, অধ্যাপক ড. অনীক কৃষ্ণ কর্মকার, অধ্যাপক ড. জেবুন্নেসা আলুকদার, প্রফেসর ড. বশির আহমেদ, অধ্যাপক সঞ্জয় মুখার্জি, অধ্যাপক আজিজুর রহমান, অধ্যাপক রেদোয়ান আহমদ, অধ্যাপক খন্দকার জাহাঙ্গীর আলম, অধ্যাপক রাশেদ মোশাররফ, অধ্যাপক ড. মো. কামরুজ্জামান চৌধুরী, অধ্যাপক ড. হাসিনুর রশিদ।
অধ্যাপক এ এফ এম আবদুল মঈন, অধ্যাপক ড. মামুন, অধ্যাপক জুলফিকার, অধ্যাপক ড. মোল্লা হক, অধ্যাপক শহীদুল্লাহ হাওলাদার, প্রফেসর ড. কাজী শাহানারা আহমেদ, অধ্যাপক হুমায়ুন কবির বকুল, প্রফেসর ড. এম এ এম ইয়াহিয়া খন্দকার, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, অধ্যাপক সাদিকুল ইসলাম, অধ্যাপক সিদ্ধার্থ সংকর, প্রফেসর ড. ফারহানা হক, প্রফেসর ড. মো. জাকির হোসেন, প্রফেসর ড. তানভীর রহমান, প্রফেসর ড. মনিরুজ্জামান, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাবেদ হোসেন, অধ্যাপক ড. মুজিব উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক মাযাহারুল ইসলাম।
অধ্যাপক মো. কামরুজ্জামান সরকার, প্রফেসর ড. স্বদেশ চন্দ্র, অধ্যাপক ড. মো. কবির হোসেন, অধ্যাপক ফরিদ উদ্দীন আহমেদ, অধ্যাপক আব্দুস সোবহান, অধ্যাপক জুবায়ের আহমেদ, প্রফেসর ড. মুসতাক আহমেদ, প্রফেসর ড. সুভাষ চন্দ্র, অধ্যাপক শরিফুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. সুজন সেন, অধ্যাপক ড. টোভেল, অধ্যাপক ড.আউয়াল কবির জয়, ইলিয়াস উদ্দিন, ডা. মো. নাজমুল হাসান সিদ্দিকী, অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হক।
অধ্যাপক আসাদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. সুলাইমান হোসেন, অধ্যাপক ড. সৌরভ পাল, প্রফেসর ড. নাসরিন সুলতানা, অধ্যাপক ড. কল্যাণ দে, অধ্যাপক ড. শুক্লা দাস, প্রফেসর ড. মো. কামরুজ্জামান, অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান, অধ্যাপক ড. মোল্লা হক, অধ্যাপক ড. হাসান মুহাম্মদ, অধ্যাপক ড. শামসুদ্দিন ইলিয়াস, প্রফেসর ড. আজমল হুদা, অধ্যাপক রোকনুজ্জামান জুয়েল, অধ্যাপক সুলতান ইসলাম, অধ্যাপক মনিরুল ইসলাম, অধ্যাপক হাবিবুর রহমান।
অধ্যাপক ইব্রাহীম মিয়া, অধ্যাপক মেহেদী হাসান ইকবাল, অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান, প্রফেসর জিল্লুর রহমান, অধ্যাপক আলাউদ্দিন খোকন, অধ্যাপক লায়লা আহমেদ, অধ্যাপক তারিকুল ইসলাম সরকার, প্রফেসর আহসান হাবীব, অধ্যাপক ইলিয়াস হোসেন, অধ্যাপক সুবাস কান্তি দাস, অধ্যাপক মামুনুর রশীদ, অধ্যাপক আলমগীর সরকার, প্রফেসর আবু জাফর সিদ্দিকী, অধ্যাপক বাহার উদ্দিন, অধ্যাপক মামুন আল আসাদ, অধ্যাপক আলী আজগর আহমেদ।
অধ্যাপক আবুল কাশেম, অধ্যাপক মনজুরুল ইসলাম প্রামানিক, প্রফেসর আবু নাসের সরকার, অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল আবির, অধ্যাপক বোরন ইকবাল সিদ্দিকী, অধ্যাপক ফজলুর রহমান, অধ্যাপক ড. জাহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক হাসিবুল বারী, অধ্যাপক ফাইসাল গণি টিপু, অধ্যাপক সুজন সেন, অধ্যাপক সুলতান আহমদ, অধ্যাপক জাহিদ হাসান, অধ্যাপক জান্নাতুল বারি, অধ্যাপক সেলিম নাসরীন, প্রফেসর নুরুল ইসলাম পাটোয়ারী, অধ্যাপক ওমর ফারুক দিদার, অধ্যাপক দুলাল চন্দ্র, অধ্যাপক রাশেদ হাসান নবী, প্রফেসর নাজির মোল্লা জালাল, অধ্যাপক স্বপন চন্দ্র বিশ্বাস, প্রফেসর হারিস আহমদ, অধ্যাপক রাশেদুজ্জামান খান, অধ্যাপক আখতারুজ্জামান বাবু, অধ্যাপক রুহুল আমিন, অধ্যাপক তপন কুমার বিশ্বাস, অধ্যাপক আহসান-উল হক, অধ্যাপক ইব্রাহিম আব্দুল্লাহ মাহবুব, অধ্যাপক রবিউল হোসেন পলাশ, অধ্যাপক অসীম কুমার বিশ্বাস, অধ্যাপক প্রদীপ কুমার দাশ, অধ্যাপক লিটন কুমার বর্মন, অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর সাদাত, অধ্যাপক আনিছুর রহমান কাওসার, অধ্যাপক আবদুল্লাহ আল ফারুক, অধ্যাপক রকিবুল ইসলাম নয়ন, অধ্যাপক সাজ্জাদ হোসেন আরমান, অধ্যাপক নাসিমুজ্জামান বাদল।
অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম জাবেদ, অধ্যাপক মো. শরিফুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. শম্পা জাহান, অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ, অধ্যাপক আবুল কাশেম তালুকদার, অধ্যাপক মোহাম্মদ আইনুল হক, অধ্যাপক সাদাত আকবর হোসেন, অধ্যাপক আরিফুল ইসলাম জোয়ার্দার, অধ্যাপক রুহুল আমিন হাওলাদার, অধ্যাপক মো. জাকারিয়া সরকার, অধ্যাপক হাসানুল হক মজুমদার, অধ্যাপক গোলাম কবির, অধ্যাপক নাজমুল হুদা, অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল মাসুম, অধ্যাপক কামরুন্নাহার মৌসুমী, অধ্যাপক ফিরোজ আহমেদ খান, অধ্যাপক শাহনেওয়াজ রাব্বি মিয়া, অধ্যাপক জাহিদুল আলম, অধ্যাপক আবু নাসের চৌধুরী, অধ্যাপক নজরুল ইসলাম ভুইয়া, অধ্যাপক আশরাফুজ্জামান সজীব, অধ্যাপক একরামুল হক, অধ্যাপক শাহাদাত কামাল, অধ্যাপক আশিষ তালহা, অধ্যাপক আলী আহমেদ।
অধ্যাপক রেজাউর করিম, অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম সিকদার, অধ্যাপক ফারুক হোসেন, অধ্যাপক তারিকুল ইসলাম, অধ্যাপক বিজয় কুমার পাল, অধ্যাপক হুমায়ুন আহমেদ, অধ্যাপক ফিরোজ আলম, অধ্যাপক শাহনেওয়াজ মন্ডল, অধ্যাপক ড. মাসুদার রহমান, অধ্যাপক সেলিম উল মাসুদ, অধ্যাপক আকতার হোসন লিমন, ড. রুহুল আমিন, ড. মোহাম্মদ সায়েদুল ইসলাম, সরকার প্রফেসর বনি আদম, অধ্যাপক আলাউদ্দিন খোকন, অধ্যাপক নজরুল ইসলাম ভুইয়া, অধ্যাপক মনজুরুল ইসলাম প্রামানিক, অধ্যাপক রাশেদ হাসান নবী, অধ্যাপক বোরহান ইকবাল সিদ্দিকী, অধ্যাপক মনিরুল ইসলাম, অধ্যাপক রেজাউর করিম, অধ্যাপক সাদাত আকবর হোসেন, অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ, এস. এম. মোয়াজ্জেম হোসেন।