
সেখানে এষা লেখেন, ‘আমার মতো একজন মেয়ে যদি এদেশে নিজেকে নিরাপদ মনে না করে তাহলে আমি জানি না অন্যান্য মেয়েদের কী অবস্থা! দু’জন নিরাপত্তারক্ষী থাকা সত্ত্বেও আমার মনে হচ্ছে, আমাকে ধর্ষণ করা হয়েছে।’
বন্ধুদের সঙ্গে নৈশভোজে গিয়ে এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতির শিকার হন এষা। এষার অভিযোগ, ‘রোহিত নামের ওই ব্যক্তি তাকে স্পর্শ করেননি, এমনকি কোনও মন্তব্যও করেননি। কিন্তু ধর্ষণের জন্য তার দৃষ্টিই যথেষ্ট ছিল।’
আর একটি টুইটে এষা লেখেন, ‘রোহিত ভিজের মতো মানুষের জন্য মেয়েরা কোথাও নিরাপদ মনে করে না। ওর চোখের দৃষ্টিই যথেষ্ট ছিল।’

তার বক্তব্য, ভিত্তিহীন অভিযোগে ফাঁসানো হচ্ছে। ওই পোস্টের পর থেকে তার জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। পরিবার, বন্ধু, সহকর্মীরা সকলেই খুব মানসিক দুশ্চিন্তায় রয়েছেন। তার সম্পর্কে সমাজে একটা বিভ্রান্তিকর ধারণা তৈরি করে দিয়েছেন এষা। সে কারণে মানহানির মামলা করতে বাধ্য হলেন রোহিত।
