নয়াবার্তা প্রতিবেদক : দ্রুত সংগ্রহ করতে মোটরসাইকেলের নির্ধারিত টোল ৫০ টাকা আরোহীদের হাতে রাখার জন্য মাইকিং করতে দেখা গেছে সেতু কর্তৃপক্ষকে।
ঝুঁকিপূর্ণ এ যাত্রায় অনেকের সঙ্গী হয়েছেন নারী ও শিশুসহ পরিবারের সদস্যরাও।
স্বজনদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগ করে নিতে মোটরসাইকেলেই বাড়ির পথে রওয়ানা হয়েছে উত্তরবঙ্গের শত শত যাত্রী। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ যাত্রায় অনেকের সঙ্গী হয়েছেন নারী ও শিশুসহ পরিবারের সদস্যরাও।
বুধবার ভোর থেকেই এমন ঘরমুখো মোটরসাইকেলের দীর্ঘ সারি দেখা গেছে বঙ্গবন্ধু সেতু সেতুর পূর্ব এলাকায়।
সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল জানান, মহাসড়কে যাত্রীবাহি বাসের চেয়ে ব্যক্তিগত গাড়ি বেশি দেখা গেছে। এর মধ্যে মোটরসাইকেলের সংখ্যা বেশি।
“মোটরসাইকেল পারাপারের জন্য বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব টোলপ্লাজার পাশেই আলাদা বুথ করা হয়েছে। ভোর থেকে শত শত মোটরসাইকেল সেসব বুথে অপেক্ষা করছে সেতু পার হওয়ার জন্য।”
এ সময় দীর্ঘ সারিতে অপেক্ষারত শত শত মোটরসাইকেল থেকে দ্রুত টোল সংগ্রহ করতে দুই চাকার এই বাহনের জন্য নির্ধারিত পরিমাণ ৫০ টাকা আরোহীদের হাতে প্রস্তুত রাখার জন্য মাইকিং করতে দেখা গেছে সেতু কর্তৃপক্ষকে।
নির্ধারিত পরিমাণ টোল হাতে প্রস্তুত রাখার জন্য মাইকিং করতে দেখা যায় সেতু কর্তৃপক্ষকে।
নির্ধারিত পরিমাণ টোল হাতে প্রস্তুত রাখার জন্য মাইকিং করতে দেখা যায় সেতু কর্তৃপক্ষকে।
ঢাকা থেকে রওয়ানা হওয়া মোবারক হোসেন বলেন, ঈদে মোটরসাইকেলে বাড়ি যাওয়ার জন্য ভোরেই রওনা হয়েছি। মহাসড়ক ফাঁকা ছিল বিধায় তাড়াতাড়ি আসতে পেরেছি।
স্ত্রীকে নিয়ে মোটরসাইকেলে বাড়ি যাওয়া আবুল বাসার বলেন, “ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাচ্ছি। সেতু পার হলেই বাড়ি। তাই স্ত্রীকে নিয়ে মোটরসাইকেলে করেই বাড়ি যাচ্ছি। আমার মত শত শত মোটরসাইকেল আরোহী অপেক্ষা করছেন সেতু পার হতে।”
মোটরসাইকেল আরোহীরা জানান, ঝামেলা ছাড়াই মোটরসাইকেল বাড়ি যাওয়া সহজ। তাই ছুটির প্রথম দিনই থাকায় তারা বাড়ির পথে যাত্রা করেছেন। মহাসড়ক ফাঁকা থাকা দ্রুত সেতু এলাকায় পৌঁছেও গেছেন।